Monday, July 29, 2019

যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে তবে একলা চল রে (শ্রেয়া ঘোসাল)


গান টা অনেক সুন্দর

Saturday, July 21, 2018

যেভাবে গাঢ় করবেন মেহেদির রং

https://www.facebook.com/hennapg

ঈদে মেহেদি লাগানোর চল বহু আগে থেকেই। তখন ঈদের আগের দিন মেয়েরা দল বেঁধে মেহেদি বাঁটতে বসতেন। সেই মেহেদি আবার পরিবারের সবাই মিলে কাঠি দিয়ে নকশা করে দিতেন। কেউ ফুল আঁকতেন আবার কেউ হাতের তালুতে গোল করে মেহেদি লাগাতেন। কারও পছন্দ ছিল চাঁদ-তারা। এরপর শুকানোর জন্য অপেক্ষা। শুকানোর পর কার রঙ বেশি হয়েছে তা নিয়ে চলতো প্রতিযোগিতা। এখন আর পাতা বেটে মেহেদি দেয়া হয়না শহুরে ব্যস্ত নারীদের। তাই ভরসা কোন মেহেদি।

কোন মেহেদিও নানা রকম পাওয়া যায় বাজারে। কিছু কোন মেহেদিতে থাকে শুধুই কেমিক্যাল আবার কিছু কোনে থাকে মেহেদি পাতার মিহি পেস্ট। কেমিক্যাল মেহেদি এড়ানোই ভালো। কারণ ক্ষতিকর এসিডযুক্ত এসব মেহেদি হাতের ত্বকের জন্য মারাত্মক ক্ষতিকর।

মেহেদির নকশাতেও আছে বৈচিত্র্য। কখনো অ্যারাবিক ডিজাইন আবার কখনো ট্যাটুর ডিজাইন। তরুণীরা অনেকেই এখন হাতের পাশাপাশি বাহুতে এবং পিঠেও নকশা করেন মেহেদি দিয়ে। আর এই নকশা করিয়ে নেয়ার জন্য ঈদের আগে ভিড় লেগে থাকে নগরীর পার্লারগুলোতে। এসময়ে সিরিয়াল মেলাও কঠিন। তাই কেউ কেউ আবার ফেসবুকের মাধ্যমেই মেহেদি আর্টিস্টদেরকে বুকিং দিয়ে রেখেছেন। অনেকে আবার পরিচিত যারা ভালো নকশা করতে পারেন তাদের কাছে ভিড় জমাচ্ছেন। আবার নিজেই মেহেদির কোন নিয়ে হাতে নকশা করবেন, এমন মানুষের সংখ্যাও কম নয়।

মেহেদির নকশা যেমনই হোক রঙটা গাঢ় হওয়া চাই-ই চাই। কেমিক্যাল মেহেদির রঙ তো নিমিষেই গাঢ় হয়ে যায়। কিন্তু তা ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। ন্যাচারাল মেহেদির রঙ গাঢ় করতে চাইলে কিছু পদ্ধতি অনুসরণ করতে হয়। জেনে নিন পদ্ধতিগুলো।


  • মেহেদি লাগানোর পর হাতে ৭ থেকে ৮ ঘণ্টা রাখুন। সবচেয়ে ভালো হয় যদি সারা রাত রাখা যায়। শুকিয়ে গেলে পানি দিয়ে মেহেদি না ধুয়ে হাত দিয়ে ঘষে মেহেদি তুলে ফেলুন।
  • অল্প চিনির সাথে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে নিন। মেহেদি শুকালে গুলা কিংবা নরম ব্রাশের সাহায্যে এই মিশ্রণটি লাগিয়ে মেহেদি উপর লাগান। চিনি ত্বকের সাথে মেহেদিকে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখবে এবং লেবুর রস মেহেদির রঙ গাঢ় করবে।
  • মেহেদি তুলে ফেলার পর সরিষার তেল কিংবা নারিকেল তেল মাখিয়ে নিন। এতে রঙ বেশ গাঢ় হয়।
  • ঈদের দিন রান্নাঘরের কাজ করার সময় গ্লাভস ব্যবহার করুন। এতে আপনার মেহেদির রঙ অটুট থাকবে।

Visit Our Facebook Page

The art of heart Mehdi design's for Panchagarh (About)

The art of heart Mehdi design's for Panchagarh


উৎসব মানেই রঙ। আর সে রঙ আরও গাঢ় করে তোলে মেহেদির নকশা। হাতজুড়ে ভরাট, দীর্ঘ কারুকার্যময় ডিজাইন ঈদ, পূজা বা বিয়ের অনুষ্ঠানে যোগ করে ভিন্নমাত্রা। তাইতো মেহেদি ছাড়া উৎসবের কথা যেন চিন্তা করাই যায় না। আর ঈদ উৎসবে জমজমাট চাঁদ রাতে হাতে মেহেদির রঙ লাগবে না তাই কি হয়! মেহেদির নকশা কেমন হবে বা ঈদে হাতে কতটুকু মেহেদি লাগানো হবে তা কিন্তু অনেকটাই নির্ভর করে পোশাকের নকশার ওপর। 

ঈদ পোশাকে যেমন ট্রেন্ড বদলায় তেমনি মেহেদির নকশাতেও আসে পরিবর্তন। খুব দ্রুত তা না পাল্টালেও মেহেদির নকশা কেমন হবে তা  অনেকটাই নির্ভর করে পোশাকের নকশার ওপর। জামার হাতা ছোট হলে কব্জির নিচ পর্যন্ত নকশা নেমে যেতে পারে। কিন্তু ফুলহাতা বা থ্রি-কোয়ার্টার হলে শুধু হাতের তালুতে মেহেদির নকশা ভালো দেখাবে। উৎসবে মেহেদি নকশায় একটু ভরাট, দীর্ঘ কারুকার্যময় জটিল ডিজাইনই সবার পছন্দ।

ফ্যাশনের গতিবিধি এবং চলতি ট্রেন্ড বুঝে প্রত্যেকেরই নিজস্ব একটি স্টাইল বা পছন্দ থাকে। ঈদে ঐতিহ্যবাহী পোশাক অর্থাৎ শাড়ি, আনারকলি ও কামিজের সঙ্গে চাইলে ঐতিহ্যবাহী নকশার মেহেদিও পরতে পারেন। আর সব ধরনের পোশাকের সঙ্গে মানিয়ে যায় এমন কিছু চাইলে অর্নামেন্টাল নকশাই যথার্থ। পাশ্চাত্য ঘরানার যে কোনো পোশাকের সঙ্গেও এ ধরনের নকশা দেখতে খারাপ লাগবে না।

তাইতো ঈদ, বিয়ে ও সকল ধরনের অনুষ্ঠানে হাত নিত্য নতুন ডিজাইন দ্বারা রাঙ্গাতে আমাদের এই ফেসবুক পেজ, যেখানে পাবেন অনেক ধরনের মেহেদি ডিজাইন সহ প্রয়োজনে  মেহেদি ডিজাইনের সুবিধা। আমরাই সর্বপ্রথম পঞ্চগড়ে অনলাইনের মাধ্যমে সেবা প্রদান করে থাকি।

এবং যদি কেউ আগ্রহী থাকে, আর ডিজাইন করে নিতে চায় তাহলে আমরা তা দিয়ে থাকি। আমাদের সাথে যোগাযোগের জন্য উপরের লিংকে ক্লিক করুন বা এখানে ক্লিক করুন



https://www.facebook.com/hennapg

https://www.facebook.com/hennapg

https://www.facebook.com/hennapg

https://www.facebook.com/hennapg

https://www.facebook.com/hennapg

https://www.facebook.com/hennapg